
Table of Contents
মার্চ
বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতের
৮ মার্চ স্বরাষ্ট্র দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী কিরণ রিজজু জানান, কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সঙ্গে স্থলবাণিজ্য বাড়াতে দ্রুত কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চলেছে। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে স্থলবাণিজ্য বাড়াতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও শেখ হাসিনার মধ্যে একাধিকবার কথা হয়েছে। ঠিক হয়েছে, ত্রিপুরার আখাউড়ার মতো পশ্চিমবঙ্গের পেট্রাপোল ও হিলি সীমান্তেও তৈরি হবে আন্তর্জাতিক মানের ইন্টিগ্রেটেড চেক পোস্ট। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরার পাশাপাশি মেঘালয়, অসম, মিজোরামের আন্তর্জাতিক সীমান্তে মোট সাতটি ইন্টিগ্রেটেড চেক পোস্ট তৈরি হবে। উন্নত মানের অন্তরাষ্ট্রীয় সড়ক যোগাযোগ তৈরি করতে যৌথভাবে পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ হবে। এছাড়াও ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশনস এবং সীমান্তের দুই পারের আঞ্চলিক ব্যবসাকে আরও পরিপুষ্ট করতে চেকপোস্ট সংলগ্ন আন্তর্জাতিক সীমান্ত হার্ড বা সীমান্ত বাজার তৈরি হবে।
এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার মতোই স্থল সীমান্তে যোগাযোগ ও বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের জন্য ‘ল্যান্ড পোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া’গঠন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। ফলস সীমান্ত দিয়ে বাণিজ্য, যাত্রীদের প্রবেশ বা ফেরতের ক্ষেত্রে খুঁটিনাটি নিয়ন্ত্রণ ছাড়াও আন্তর্জাতিক মানের প্রস্তাবিত ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট তৈরির পরিকাঠামোর নির্মাণের সব দায়িত্বই রয়েছে এই স্বশাসিত কেন্দ্রীয় সংস্থার উপর।
রাজ্যসভায় ‘রিয়েল এস্টেট বিল’পাশ হল
১০ মার্চ রাজ্যসভায় ‘রিয়েল এস্টেট (রেজুলেশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট) বিল ২০১৫ পাশ হল। সংসদে এই আইন পাশের ফলে আবাসন ও বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্র একটি নিয়ামক সংস্থার অধীনে আসবে। রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্র আরো স্বচ্ছতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের ভরসা ফিরিয়ে আনতে এই বিল পাস করা হল। এই বিল সাধারণ গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষিত করবে।
নতুন আইনের আওতায় রাজ্য স্তরেও ‘রিয়েল এস্টেট রেগুলেটর’তৈরি হবে, যার কাছে একটি রাজ্যে সমস্ত রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার, রিয়েল এস্টেট এজেন্ট এবং নির্মীয়মান প্রজেক্টগুলিকে নথিভূক্ত হতে হবে। ৫০০ বর্গমিটার বা ৮ টি ফ্ল্যাটের প্রকল্প হলেই তা এই আইনের আওতায় পড়বে এবং তা রেগুলেটরের কাছে নথিভুক্ত হতে হবে। সেখানে পুরো প্রজেক্ট প্ল্যান, কিভাবে এবং কত দিনের মধ্যে প্রকল্প শেষ, জমির মালিকানা -সহ সব তথ্য জানাতে হবে।
নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্প শেষ করতে না পারলে গ্রাহকদের ইএমআই- এর টাকা দিতে হবে বিল্ডারকে। ফ্ল্যাট নিয়ে একবার ক্রেতাদের সঙ্গে চুক্তি হয়ে গেলে নকশা বা অন্য বিষয়গুলি পরে আর বদলানো যাবে না। বদলাতে গেলে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ ক্রেতার লিখিত সম্মতি লাগবে। ফ্ল্যাট বিক্রি করতে হবে কার্পেট এরিয়ার ভিত্তিতেই। বর্তমানে ডেভেলপাররা ফ্ল্যাটের দাম ধার্য করে সুপারবিল্ট এরিয়া ধরে, যা ওই ফ্ল্যাটের কার্পেট এরিয়ার চেয়ে অন্তত ২৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ বেশি। তাছাড়া, আবাসন কেনা নিয়ে ডেভেলপারের সঙ্গে কোন বিতর্ক তৈরি হলে, এখন রিয়েল এস্টেট অ্যাপিলেট ট্রাইবুনালেই কোনো অভিযোগের সমাধান মিলবে ৬০ দিনের মধ্যে। তবে, ক্রেতা সুরক্ষা আদালতেও যেতে পারেন গ্রাহক।
গ্রাহকরা যে যে সুবিধা পাবেন:
- অন্তত ৬৬% ক্রেতার অনুমতি ছাড়া বিল্ডিং প্লানের পরিবর্তন করতে পারবে না ডেভেলপার। ১০% এর বেশি পরিবর্তন করা যাবে না। বিল্ডিং প্ল্যানে তার বেশি পরিবর্তন হলে ডেভেলপারকে জরিমানা দিতে হবে।
- ফ্লাটের কার্পেট এরিয়া অনুযায়ী দাম ঘোষণা করতে হবে ডেভেলপারকে। অর্থাৎ, ফ্ল্যাটের যতটুকু অংশ গ্রাহক বাস করবেন শুধু ততটুকু অংশেরই দাম দেবেন। বর্তমানে ফ্ল্যাটের সুপার-বিল্ট এরিয়া অনুযায়ী দাম নেয় ডেভেলপাররা। কার্পেট এরিয়ার চেয়ে এই সুপারবিল্ট এরিয়া ২৫% থেকে ৩০% বা আরও বেশি হয়।
- গ্রাহকদের থেকে নেওয়া অর্থের ন্যূনতম ৭০% একটি পৃথক অ্যাকাউন্টে জমা রাখতে হবে নির্মাতাকে। জমির দাম ও আবাসন নির্মাণের খরচের কাজেই ওই অর্থ ব্যবহার করা যাবে।
- আবাসন প্রকল্পের লে-আউট, অনুমোদন, জমির মালিকানা, নির্মাতার তথ্য, নির্মাণের সময়কাল, প্রকল্পে কী কী সুবিধা থাকবে তা গ্রাহক এবং নিয়ামক সংস্থাকে জানাতে হবে।
- সব ডেভেলপার ও রিয়েল এস্টেট এজেন্টদের নথিভূক্ত হতে হবে। সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে না পারা, তার জন্য জরিমানা দিতে হবে ডেভেলপারকে।
- আবাসন তৈরির পর পাঁচ বছর পর্যন্ত কোনো কাঠামোগত ত্রুটি দেখা দিলে তার দায় বর্তাবে ডেভেলপারের ওপর । নিয়ম লংঘন করলে ডেভেলপারের সার্বিক তিন বছর জেল হবে।
- গ্রাহকদের হাতে ফ্ল্যাটের চাবি তুলে দেওয়ার তিন মাসের মধ্যে আবাসিক ওয়েলফেয়ার কমেটি তৈরি করে দিতে হবে ডেভেলপারকে।
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের জন্য করা ব্যবস্থা নিল ‘সেবি’
১২ মার্চ ‘সেবি'(securities and Exchange Board of India) ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যাঙ্কঋণ খেলাপ করায় রাশ টানতে কড়া ব্যবস্থা নিল। বিজয় মাল্যের ৯,০০০ কোটি টাকার ব্যাঙ্কঋণ বাকি রেখে ভারত ছাড়ার ঘটনার জেরেই সেবি এই ব্যবস্থা নিল। এখন থেকে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যে -সমস্ত সংস্থা বা ব্যক্তিকে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির তকমা দেবে, তাদের কাউকে শেয়ার বা বন্ডের বাজার থেকে টাকা তুলতে দেওয়া হবে না। এতদিন ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি ঘোষণা করে সংশ্লিষ্ট সংস্থার ব্যাঙ্কঋণ পাওয়া বন্ধ করতো রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এখন থেকে যাতে ওই সব সংস্থা শেয়ার বা বন্ডের বাজার থেকেও মূলধন সংগ্রহ করতে না পারে, তার ব্যবস্থা করল সেবি। এদিন সেবির পরিচালন পর্ষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সেবের চেয়ারম্যান ইউ কে সিনহা ও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি-সহ আরো বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গরা। পাশাপাশি নিজের সংস্থা তো বটেই ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসাবে ঘোষিত কোনও ব্যক্তি শেয়ার বাজারে নথিভুক্ত অন্য কোনও সংস্থার পরিচালনভরও হাতে নিতে পারবেন না। সেটির পরিচালন পর্ষদের সদস্যও থাকতে পারবেন না।
বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার পরই এই নতুন নিয়ম চালু হবে। ঋণখেলাপি সংস্থা ও ব্যক্তিদের ডানা ছেঁটে তাদের বাগে আনতে সেবি’র নির্দেশের তালিকায় আরো বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করার সিদ্ধান্ত না হয়েছে। সেগুলি হল-
কোন মিউচুয়াল ফান্ড চালু করতে পারবে না ওই ব্যক্তি বা সংস্থা।
শেয়ার ব্রোকারেজ সংস্থা খোলার অনুমতি মিলবে না।
নতুন সংস্থা খোলার জন্য রেজিস্ট্রেশন মঞ্জুর হবে না। এজন্য ‘ফিট অ্যান্ড প্রপার পার্সন’হিসাবে যোগ্যতা অর্জনের নিয়ম সংশোধন করা হবে।
তবে বর্তমানে ঋণখেলাপি ঘোষিত সংস্থার ইতিমধ্যে বাজারে ছাড়া শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে সেবি’র নতুন নিয়ম কোন বাধা সৃষ্টি করবে না। ইচ্ছাকৃত ঋণখিলাপিদের ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ে অবশ্য সেবি নিষেধাজ্ঞা আনেনি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে খবর। যেমন-
প্রথমত, বাজারে শেয়ার ছাড়তে না-পারলেও প্রোমোটারসহ বর্তমান শেয়ারহোল্ডারদের কাছে রাইটস ইস্যু, প্রাইভেট প্লেসমেন্ট বা প্রেফারেন্সিয়াল অ্যালটমেন্ট-এর মাধ্যমে শেয়ার বিক্রি করা যাবে। ঋণখেলাপিরা যাতে ইচ্ছা করলে সংশ্লিষ্ট সংস্থায়ী নিজেরা নতুন মূলধন বিনিয়োগ করতে পারেন, তা নিশ্চিত করার জন্যই এই সুযোগ দেওয়া হয়েছে। সংস্থার সাধারণ ক্ষুদ্র শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষার কথা মাথায় রেখে এই ব্যবস্থা সেবি নিয়ম বলে’মত মূলধনী বাজার মহলে।
দ্বিতীয়ত, সংশ্লিষ্ট সংস্থা যদি অধিগ্রহণের পথে যায়, তাহলে ঋণখেলাপি ঘোষিত হলেও ওই সংস্থার প্রোমোটার, ডিরেক্টররা সংস্থা হাতে নেওয়ার জন্য দামি প্রতিযোগিতায় (কম্পিটিং অফার) অংশ নিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সংজ্ঞা অনুযায়ীই ব্যাঙ্ক কোনো ঋণ গ্ৰহীতাকে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির শ্রেণীতে ফেলা যায় না। যেসব ক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক কাউকে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি ঘোষণা করতে পারে সেগুলি হল-
১) সাধারণত কোন ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়ার পরে যদি দেখা যায় যে, সংশ্লিষ্ট সংস্থার যথেষ্ট নগদ আয় এবং নিট সম্পদের পরিমাণ ভালো থাকা সত্ত্বেও তারা ঋণ মেটাচ্ছে না। তখনই নির্দিষ্ট সময় পরে সেই সংস্থা, তার প্রোমোটার ইত্যাদিকে এই তকমা দেয় ব্যাঙ্ক।
২) ঋণ নেওয়া সংস্থা থেকে অন্য সংস্থা টাকা যদি এমনভাবে সরানো হয়, যাতে দেখা যায় সংশ্লিষ্ট সংস্থার আর্থিক স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয়েছে।
৩) ঋণের শর্ত ভঙ্গ করে সংস্থাটির তরফে সম্পতি কেনা হয়।
৪) ব্যাঙ্কের কাছে বন্ধক রাখা স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ সরিয়ে ফেলা।
৫) ওই সম্পদ বিক্রি করার ব্যাপারে ব্যাঙ্কের কাছে ভুয়ো রেকর্ড দাখিল করা।
- বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতেরমার্চ বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতের ৮ মার্চ স্বরাষ্ট্র দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী কিরণ রিজজু জানান, কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সঙ্গে স্থলবাণিজ্য বাড়াতে দ্রুত কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চলেছে। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে স্থলবাণিজ্য বাড়াতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও শেখ হাসিনার মধ্যে একাধিকবার কথা হয়েছে। ঠিক হয়েছে, ত্রিপুরার আখাউড়ার মতো পশ্চিমবঙ্গের পেট্রাপোল ও… Read more: বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতের
- উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০উত্তর-পূর্ব ভারতে ‘হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০ উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০ : ৯ ফেব্রুয়ারি গুয়াহাটিতে কেন্দ্রীয় ন্যাচারাল গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান উত্তর-পূর্ব ভারতের জন্য ‘হাইড্রোকার্বন-ভিশন ২০৩০’-এর উন্মোচন করলেন। ২০৩০ সালের মধ্যে তেল ও গ্যাসের উৎপাদন দ্বিগুণ করতে, পরিচ্ছন্ন জ্বালানি তৈরি, কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি এবং প্রতিবেশি দেশ গুলিকে সহায়তার জন্য এই ভিশন প্রচলন করা হয়েছে।… Read more: উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০
- ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলাফেব্রুয়ারি ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলা ১-১৫ ফেব্রুয়ারি হরিয়ানার ফরিদাবাদের সুরাজ কুন্দে ৩০তম ‘আন্তর্জাতিক কারুশিল্প মেলা’আয়োজিত হল। হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খাট্টার এই মেলার উদ্বোধন করলেন। বর্তমানে সুরাজকুন্দের এই কারুশিল্প মেলা বিশ্বের মধ্যে বৃহত্তম এবং অন্যতম আধুনিক কারুশিল্প মেলা। ভারতের সমস্ত রাজ্যসহ বিশ্বের প্রায় ২০ টি দেশ এই মেলায় অংশগ্রহণ করেছিল। ভারতীয় ঐতিহ্যমন্ডিত… Read more: ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলা
- ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে তৈরি হচ্ছে ‘সীমান্ত হাট’ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী : ৬ জানুয়ারি নতুন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে ‘সীমান্ত হাট’ তৈরি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হল। দুই দেশের সীমান্তবর্তী প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষদের ব্যাবসায়িক লেনদেন তথা কেনাবেচার সুযোগ করে দিতে ২০১০ সালে এই কর্মসূচি প্রথম ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সমঝোতাপত্র অনুযায়ী মেঘালয়ে কয়েকটি সীমান্ত হাট গড়ে তোলা হয়। স্থির করা… Read more: ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে তৈরি হচ্ছে ‘সীমান্ত হাট’
- আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজাআমাদের শান্তিনিকেতন সৌম্যদীপ রুজ আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজাঃ দিনটি ছিল ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩। সেদিন হঠাৎই সোশ্যাল মিডিয়ার এক ঝড় বইতে দেখলাম। যদিও এ ঝড় কিন্তু মোটেই বিনাশকারী নয়, বরং মনোমুগ্ধকর, আপামর ভারতবাসীর গর্ব। আমাদের প্রাণের শান্তিনিকেতনে World Heritage Site ঘোষণা করেছে UNISCO। আর গুরুদেবের প্রাণাধিক প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় আজ হয়েছে বিশ্বের প্রথম Living Heritage ইউনিভারর্সিটি।সে… Read more: আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজা