
Table of Contents
ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী : ৬ জানুয়ারি নতুন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে ‘সীমান্ত হাট’ তৈরি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হল। দুই দেশের সীমান্তবর্তী প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষদের ব্যাবসায়িক লেনদেন তথা কেনাবেচার সুযোগ করে দিতে ২০১০ সালে এই কর্মসূচি প্রথম ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সমঝোতাপত্র অনুযায়ী মেঘালয়ে কয়েকটি সীমান্ত হাট গড়ে তোলা হয়। স্থির করা হয়েছিল, আপাতত অস্থায়ী তথা পরীক্ষামূলকভাবে ওই সীমান্ত হাট গড়ে তুলে দেখা হবে সেটি আদৌ কার্যকর হচ্ছে কি না। এরপর অনেকদিন এই প্রক্রিয়া বন্ধ থাকার পর এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে আবার ওই প্রকল্পকে রূপায়িত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সীমান্তবর্তী প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতে দুই দেশের মানুষের যৌথ বাজার গড়ে তোলা হবে। নতুন করে কোন রাজ্যে ওই সীমান্ত হাট গড়ে উঠবে, তা আগামীদিনে চূড়ান্ত সীলমোহর দেবে কেন্দ্র। রাজ্যগুলির সঙ্গেও আলোচনা করা হবে।
এর পাশাপাশি আরও একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে গেল মন্ত্রিসভার বৈঠকে। স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এইচএমটি সংস্থা। ঘড়ির স্মৃতির এক উজ্জ্বল অতীত হিসাবে ভারতীয়দের মনে স্থায়ী ছাপ ফেলে রেখে এবার এইচএমটি আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নিচ্ছে। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনীতি বিষয়ক কমিটির বৈঠকে এই প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। এইচএমটি সংস্থার কর্মীদের স্বেচ্ছাবসর প্রকল্পে আহ্বান করে তাঁদের যাবতীয় বকেয়া মিটিয়ে দিয়ে সংস্থাটিকে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এইচএমটি ওয়াচেস, এইচএমটি চিনার ওয়াচেস এবং এইচ এমটি বেয়ারিং লিমিটেড সংস্থাগুলি একযোগে বন্ধ করে দিয়ে প্রায় ১ হাজার কর্মীকে বিদায় জানানোর প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। এজন্য মোট ৪২৭ কোটি টাকা আর্থিক বরাদ্দ করা হচ্ছে।
হাইড্রোজেন বোমা যেভাবে কাজ করে:
দুটো বোমা একটা হিসেবে কাজ করে। একটি পরমাণু বোমা থাকে হাইড্রোজেন বোমাটিক কেন্দ্রস্থলে। হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণের জন্য যে পরিমাণ তাপের দরকার হয় তা পরমাণু বিস্ফোরণের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। নির্দিষ্ট তাপের মাধ্যমে হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। অর্থাৎ প্রথম বিস্ফোরণটি পরমাণু বিস্ফোরণ ও তার পরেরটা হাইড্রোজেন বিস্ফোরণ। দুটি বিস্ফোরণই কিন্তু প্রায় একই সঙ্গে হয়।
বিক্রিয়া: 1H2 + 1H3=2He4 + 0n1 + 17.6 Me V.
যে কারণে এই পরীক্ষা: ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী
নিজেদের পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে তুলে ধরার জন্য এই পরীক্ষা করল উত্তর কোরিয়া।
যে পথে উত্তর কোরিয়ার হাতে হাইড্রোজেন বোমা:
৯ অক্টোবর, ২০০৬-প্রথম পরমাণু বোমা পরীক্ষা। পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে আট নম্বর দেশ । বিস্ফোরণের প্রভাবে ৪.৩ কম্পাঙ্কে ভূমিকম্প। ইউরেনিয়ামের পরিবর্তে প্লটোনিয়াম ব্যবহার হয়েছিল।
১৪ এপ্রিল, ২০০৯ -ছয় দেশের পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ আলোচনা থেকে সরে এসে উত্তর কোরিয়া জানিয়ে দেয় তারা পুনরায় পরমাণু বোমার পরীক্ষানিরীক্ষা শুরু করছে।
২৫ মে, ২০০৯- অসুস্থ কিম জং -ইলের উত্তরসূরি কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনার মধ্যেই দ্বিতীয় পরমাণু বিস্ফোরণ। রিখটার স্কেলে কম্পঙ্ক ৪.৭। রাশিয়ার দাবি, বোমাটি ছিল ২০কিলোটন শক্তির।
১৩ জুন,২০০৯- প্লুটোনিয়ামের পাশাপাশি পরমাণু তোমার জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া শুরু করার কথা জানায় উত্তর কোরিয়া।
১১ মে, ২০১০-পরমাণু বোমা বানানোর নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রক্রিয়ায় সাফল্য এসেছে বলে দাবি করল উত্তর কোরিয়া। ফলে হাইড্রোজেন বা থার্মো নিউক্লিয়ার বোমা বানানোর পথ আরো প্রশস্ত হল।
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩- কিম জং -উনের নেতৃত্বে প্রথম পরীক্ষা। দেশের তৃতীয়। প্রভাবে ৫.১ কম্পাঙ্কে ভূমিকম্প। তারা বলে, ‘মিনিয়েচার’ পরমাণু পরীক্ষা হয়েছে। এই ধরনের বোমা দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্তে ‘ওয়ারহেড’ হিসাবে ব্যবহার সম্ভব।
১০ ডিসেম্বর, ২০১৫ – কিম জং -উন প্রকাশ্যে দাবি করলেন, হাইড্রোজেন বোমা ফাটানোর প্রযুক্তি তাঁদের হস্তগত হয়েছে।
৬ জানুয়ারি, ২০১৬ – প্রথম হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষা। আগের পরীক্ষাগুলোর থেকেও ভয়াবহ এই পরীক্ষা। দক্ষিণ কোরিয়া পর্যন্ত প্রভাব অনুভূত। রিখটার স্কেলে ৫.১ ভূমিকম্পের তীব্রতা।
একনজরে পরমাণু বোমা: ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী
‘ ফিশন’ প্রক্রিয়ার পরমাণু বোমা তৈরি করা হয়। ইউরেনিয়াম বা প্লটোনিয়ামকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনুতে বিভাজিত করা। এর ফলে বিপুল শক্তি উৎপন্ন হয়। এই প্রযুক্তিতে তৈরি আমেরিকার ‘লিটল বয়’ এবং ‘ ফ্যাট ম্যান’ ধ্বংস করে দিয়েছিল যথাক্রমে হিরোশিমা ও নাগাসাকি নামে দু ‘টি জাপানি শহরকে।
আইনস্টাইন এবং স্টিফেন হকিংকে পিছনে ফেলে দিল ১১ বছরের দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত কিশোরী
আইকিউয়ের নিরিখে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন এবং স্টিফেন হকিংকে পিছনে ফেলে দিল ১১ বছরের ভারতীয় বংশোদ্ভূত দুই কিশোরী। মুম্বাইয়ের কাশ্মমিয়া ওয়াহি এবং কেরলের কোট্টায়ামের অনুষ্কা বিনয়। ইন্টেলিজেন্স, কোশেন্ট -এর পরীক্ষায় না বসে এই রেকর্ড। তথ্যপ্রযুক্তি কর্মসূত্রে দু ‘জনেরই বাবা লন্ডনে থাকেন। হলে তারা লন্ডনের বাসিন্দা। কাশমিয়া ওয়াহি আইপ্যাড ঘাট ঘাঁটতে ঘাঁটতে হঠাৎই সে ঢুকে পড়ে সংস্থার ওয়েবসাইটে। আর তারপর বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে মূল প্যানেলে প্রবেশ। শেষ পর্যন্ত যখন পরীক্ষা হলে ঢুকল তারা, দেখল বাকিরা প্রত্যেকেই তাদের থেকে বয়সে অনেকটাই বড়। কোনওরকম প্রস্তুতি ছাড়াই তাদের এহেন রেজাল্টে হতবাক বিশ্বের বৃহত্তম এবং প্রাচীনতম এই প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা।
নটিং হিল অ্যান্ড ইয়েলিং জুনিয়র ‘স স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী কাসমিয়া ওয়াহি ।২০১৫ সালের নভেম্বরে ১১ বছরে পা দেওয়া কাশমিয়ার মনে এ নিয়ে ক্ষোভ হয়তো ছিল না, কিন্তু নিজেকে প্রমাণের মরিয়া চেষ্টা ছিলই। বাবার আইপ্যাড ঘাঁটতে ঘাঁটতেই সেই সুযোগ চলে আসে তার কাছে। মেনসা ক্যাটেল থ্রি বি টেস্টে সর্বাধিক নম্বর পেয়ে সেই ১ শতাংশ মানুষ যাদের আইকিউ অতুলনীয়, এমন দুর্লভ গ্রুপে স্থান করে নিয়েছে সে। তারই সঙ্গে এই সাফল্যের অংশীদার হয়েছে অনুষ্কা বিনয়। পশ্চিম লন্ডনের ইসলওয়ার্থের বাসিন্দা এই কিশোরী সেন্ট মেরি ক্যাথলিক প্রাইমারি স্কুলের ছাত্রী। সৃজনশীল লেখার ভক্ত অনুষ্কা চায় মেনসার স্পেশালিস্ট গ্রুপে যোগ দিতে। মাত্র ১১ বছর বয়সে মেনসার মতো আন্তর্জাতিক আইকিউ টেস্ট পরীক্ষায় ৯৮ শতাংশ নম্বর পাওয়া অ্যালবার্ট আইনস্টাইন এবং স্টিফেন হকিংয়ের মতো দুই প্রবাদপ্রতিমকেই পিছনে ফেলে দিয়েছে তারা।
- বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতেরমার্চ বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতের ৮ মার্চ স্বরাষ্ট্র দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী কিরণ রিজজু জানান, কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সঙ্গে স্থলবাণিজ্য বাড়াতে দ্রুত কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চলেছে। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে স্থলবাণিজ্য বাড়াতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও শেখ হাসিনার মধ্যে একাধিকবার কথা হয়েছে। ঠিক হয়েছে, ত্রিপুরার আখাউড়ার মতো পশ্চিমবঙ্গের পেট্রাপোল ও… Read more: বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতের
- উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০উত্তর-পূর্ব ভারতে ‘হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০ উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০ : ৯ ফেব্রুয়ারি গুয়াহাটিতে কেন্দ্রীয় ন্যাচারাল গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান উত্তর-পূর্ব ভারতের জন্য ‘হাইড্রোকার্বন-ভিশন ২০৩০’-এর উন্মোচন করলেন। ২০৩০ সালের মধ্যে তেল ও গ্যাসের উৎপাদন দ্বিগুণ করতে, পরিচ্ছন্ন জ্বালানি তৈরি, কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি এবং প্রতিবেশি দেশ গুলিকে সহায়তার জন্য এই ভিশন প্রচলন করা হয়েছে।… Read more: উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০
- ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলাফেব্রুয়ারি ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলা ১-১৫ ফেব্রুয়ারি হরিয়ানার ফরিদাবাদের সুরাজ কুন্দে ৩০তম ‘আন্তর্জাতিক কারুশিল্প মেলা’আয়োজিত হল। হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খাট্টার এই মেলার উদ্বোধন করলেন। বর্তমানে সুরাজকুন্দের এই কারুশিল্প মেলা বিশ্বের মধ্যে বৃহত্তম এবং অন্যতম আধুনিক কারুশিল্প মেলা। ভারতের সমস্ত রাজ্যসহ বিশ্বের প্রায় ২০ টি দেশ এই মেলায় অংশগ্রহণ করেছিল। ভারতীয় ঐতিহ্যমন্ডিত… Read more: ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলা
- ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে তৈরি হচ্ছে ‘সীমান্ত হাট’ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী : ৬ জানুয়ারি নতুন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে ‘সীমান্ত হাট’ তৈরি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হল। দুই দেশের সীমান্তবর্তী প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষদের ব্যাবসায়িক লেনদেন তথা কেনাবেচার সুযোগ করে দিতে ২০১০ সালে এই কর্মসূচি প্রথম ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সমঝোতাপত্র অনুযায়ী মেঘালয়ে কয়েকটি সীমান্ত হাট গড়ে তোলা হয়। স্থির করা… Read more: ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে তৈরি হচ্ছে ‘সীমান্ত হাট’
- আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজাআমাদের শান্তিনিকেতন সৌম্যদীপ রুজ আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজাঃ দিনটি ছিল ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩। সেদিন হঠাৎই সোশ্যাল মিডিয়ার এক ঝড় বইতে দেখলাম। যদিও এ ঝড় কিন্তু মোটেই বিনাশকারী নয়, বরং মনোমুগ্ধকর, আপামর ভারতবাসীর গর্ব। আমাদের প্রাণের শান্তিনিকেতনে World Heritage Site ঘোষণা করেছে UNISCO। আর গুরুদেবের প্রাণাধিক প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় আজ হয়েছে বিশ্বের প্রথম Living Heritage ইউনিভারর্সিটি।সে… Read more: আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজা