উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০

উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০
উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০

Table of Contents

উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০ : ৯ ফেব্রুয়ারি গুয়াহাটিতে কেন্দ্রীয় ন্যাচারাল গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান উত্তর-পূর্ব ভারতের জন্য ‘হাইড্রোকার্বন-ভিশন ২০৩০’-এর উন্মোচন করলেন। ২০৩০ সালের মধ্যে তেল ও গ্যাসের উৎপাদন দ্বিগুণ করতে, পরিচ্ছন্ন জ্বালানি তৈরি, কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি এবং প্রতিবেশি দেশ গুলিকে সহায়তার জন্য এই ভিশন প্রচলন করা হয়েছে। আগামী ১৫ বছরে উত্তরপূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন উৎপাদনের জন্য ১,৩০,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

আপস্ট্রিম – ৮০,০০০ কোটি টাকা
মিডস্ট্রিম -২০,০০০ কোটি টাকা
লোয়ারস্ট্রিম-৩০,০০০ কোটি টাকা

অরুণাচল প্রদেশ, অসম, মনিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, সিকিম, ত্রিপুরা

(১) জনগণ, (২) পলিসি, (৩) পার্টনারশিপ, (৪) প্রকল্প ও (৫) উৎপাদন।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় জাতীয় রুরবান মিশন’প্রকল্প চালু করলেন
২১ ফেব্রুয়ারি ছত্তিশগড়ে রাজনন্দগাঁও জেলার করুভাট গ্রামে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় জাতীয় রুরবান মিশন’ প্রকল্প চালু করলেন। এই প্রকল্প স্মার্ট সিটির মতো ‘স্মার্ট ভিলেজ’-এর উন্নয়ন ঘটাবে এবং ক্লাস্টার পদ্ধতির মাধ্যমে শহরের অত্যধিক জনবসতির চাপ কমাতে সাহায্য করবে। এই প্রকল্পের আওতায় কুরুভাট, ভগবানতলা, ভন্দরপুর, হরনসিংহী, জামরি, জাটকানহার, খল্লারি, মাটকেতা, মেধা, মুধপার,মুরমুণ্ডা, নাগতরাই, পিংকাপার, পিপারিয়া, রাজকট্টা, রাকা-এই ১৬ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের দেখভাল করবে রাজনন্দগাঁও-এর মুরমুণ্ডা গ্রাম। প্রথম ধাপে এই প্রকল্পের অধীনে রাজনন্দগাঁও, ধামতরি, কবিরধাম, বস্তার-এই চারটি জেলার উন্নয়ন করা হবে। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি ‘ জন ওষধি মেডিক্যাল স্টোর ‘ চালু করলেন। সেই সঙ্গে তিনি নয়া রায়পুরে ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা ‘র শিলান্যাস করলেন।

‘ন্যাশনাল আরবান লাইভলিহুড মিশন’-এর নতুন নাম হল ‘দীন দয়াল অন্ত্যোদয় যোজনা-এনইউএল এম’
‘ন্যাশনাল আরবান লাইভলিহুড মিশন’-এর নতুন নাম হল ‘দীন দয়াল অন্ত্যোদয় যোজনা–ন্যাশনাল আরবান লাইভলিহুড মিশন’। হিন্দিতে ‘ দীন দয়াল অন্ত্যোদয় যোজনা-রাষ্ট্রীয় শহরি আজীবিকা মিশন’ বলা হচ্ছে। দেশের মধ্যে তামিলনাড়ুতে সব থেকে বেশি ৬৮১ টি শহর এই প্রকল্পের আওতায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। বর্তমানে ৪০ টি শহরে এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। সর্বোপরি এই প্রকল্পের মাধ্যমে উত্তর ভারতের ১৫০৫ টি শহর, দক্ষিণ ভারতের ৯৯১ টি শহর, পশ্চিম ভারতের ৩৭৫ টি শহর, পূর্ব ভারতের ২৪৯ টি শহর এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের ১৩০ টি শহরের দরিদ্র মানুষ উপকৃত হবেন।


শহরের দরিদ্র বেকারদের দক্ষতামূলক কাজে প্রশিক্ষণের জন্য মাথাপিছু ১৫,০০০ টাকা এবং উত্তর- পূর্ব ভারত ও জম্মু ও কাশ্মীরে মাথাপিছু ১৮,০০০ টাকা করে খরচ করা হবে।

সামাজিক সংহিত ও প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন: স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের প্রাথমিকভাবে সাহায্যের জন্য প্রতি গোষ্ঠীকে ১০,০০০ টাকা দেওয়া হবে। নথিভূক্ত স্থানীয় প্রতিষ্ঠানকে ৫০,০০০ টাকা সাহায্য প্রদান করা হবে।

ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীদের ব্যক্তিগতভাবে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণে এবং গোষ্ঠী শিল্পোদ্যোগীদের ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণে ৫-৭ শতাংশ ভর্তুকি দেওয়া হবে।
শহরের দরিদ্রদের জন্য আশ্রয়: শহুরে গৃহহীন দরিদ্রদের জন্য গৃহ নির্মাণ করা হবে।
অন্যান্য: ফুটপাতের হকারদের জন্য বিশেষ পরিকাঠামো এবং ছেড়া কাগজ বা অন্যান্য টুকরো কুড়ানো মানুষদের জন্য বিশেষ প্রকল্প গড়ে তোলা হবে।

দিল্লি সরকার একটি জরুরী পদক্ষেপ নিয়েছেন দুর্নীতি দূরীকরণের জন্য । দিল্লি সরকার আরো একটি কতিত্ব অর্জন করল। ই-রেশন কার্ড প্রবর্তনের পরে জনগণকে সরাসরি বার্তা দেওয়া হয়েছে যে, রেশন হলো গরীব মানুষের ন্যায্য অধিকার এবং এই অধিকার অস্বীকার করলে তা মানুষের বিরোধিতা করা হবে। তাই রেশনের ক্ষেত্রে আর কোনো দুর্নীতি বরদাস্ত করা হবে না।

ই-রেশন কার্ড দিল্লির মানুষের প্রচুর সুবিধা প্রদান করেছে।
সুবিধাভোগীদের জন্য রেশন কার্ড প্রস্তুত ও ডেলিভারিতে বিলম্ব হয় না।
দুর্নীতি দূর করতে সাহায্য করে।
সাধারণ মানুষ যাতে ক্ষমতা, অধিকাংশ সুবিধা পায় সেই ব্যাপারে সুনিশ্চিত করেছে।

দেশের মধ্যে প্রথম দিল্লি ই-রেশন কার্ড সার্ভিস দেওয়া শুরু করল।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এই প্রকল্পের কাজ শুরু করেন।
এই প্রকল্পে রেশন কার্ড ও আধার কার্ড সংযোগ করা হয়েছে। পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমের সুবিধাভোগীরা কোন ঝামেলা ছাড়াই সরকারের ওয়েব পোর্টাল থেকে অনলাইনে কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন। এই নতুন সুবিধা দুর্নীতি কমাবে এবং সিস্টেমের স্বচ্ছতা আনবে।


   ১১ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটনে ‘ইউএস ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশন’-এর উদ্যোগে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে বিজ্ঞানী ডেভিড রিৎজ অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের মহাকর্ষ তরঙ্গের খোঁজ পাওয়ার কথা ঘোষণা করলেন। প্রত্যক্ষভাবে বিশ্বজুড়ে পদার্থ বিজ্ঞানীদের উল্লাসের ভাগীদার হলেন ভারতীয় গবেষকরাও। বিজ্ঞানের ইতিহাসে ২০১৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ‘রেড লেটার ডে’ হিসেবে চিহ্নিত হল। এদিন ওয়াশিংটনের বিজ্ঞানীরা জানালেন, মহাশূন্যে ধুন্ধুমার  ঘটনা ঘটলে (প্রচন্ড ভারী দু’টি নক্ষত্রের একে অন্যকে চক্কর কিংবা দু’টো ব্ল্যাকহোলের সংঘর্ষ এবং তা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়) সে সব থেকে চারদিকে এক রকমের তরঙ্গে সৃষ্টি হয়। এই তরঙ্গের নাম মহাকর্ষ তরঙ্গ।


         ২০০ বছর আগের স্যার আইজ্যাক নিউটনের ‘থিওরি অফ মেকানিক্স’কে পিছনে ফেলে দিয়ে ১৯১৫ সালে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন তাঁর ‘জেনারেল থিওরি অফ রিলেটিভিটি’ তে মহাকর্ষ তরঙ্গের’অস্তিত্বের কথা বলেছিলেন। অবশেষে ১০১ বছর পর তার প্রমাণ পাওয়া গেল।


  স্পেস  বা শূন্যস্থানের কম্পন। এই কম্পনের ফলে ওই শূন্যস্থানের আয়তন একবার বাড়ে, পরক্ষণে কমে। অর্থাৎ কোনও জায়গার দৈর্ঘ্য বা প্রস্থ বড়-ছোট্ট, ছোট্ট-বড় হতে থাকে।


পুকুরে ঢিল পড়লে যেমন ঢেউ-এর সৃষ্টি হয়, তেমনই মহাশূন্যে ভারী বস্ত (যেমন ব্ল্যাক হোল) নড়া -চড়া করলে বা ঘুরলে মহাকর্ষ-তরঙ্গ সৃষ্টি হয়।


        আমেরিকার লুইজিয়ানার অ্যাডভান্স ‘লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল-ওয়েভ অবজারভেটরি'(এলআইজিও বা এলিগো) যন্ত্রে। এটি আসলে লুইজিয়ানা রাজ্যের লিভিংস্টোন ও ওয়াশিংটনের হ্যানফোর্ডে চার কিলোমিটার দীর্ঘ দু’টি ভ্যাকুয়াম পাইপ। ‘ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি'(এমআইটি)-র বিজ্ঞানীদের নেতৃত্বে পৃথিবীর বহু দেশের গবেষক (ভারতীয়রাও আছেন) দু’দশক ধরে ওখানে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছিলেন।


   লেজার আলো পাঠিয়ে ভ্যাকুয়াম পাইপ দু’টির দৈর্ঘ্য মাপতে গিয়ে দেখা গেল, ও দু’টি লম্বায় নিখুঁত চার কিলোমিটার থাকলো না। অল্প বাড়লো-কমলো।


  নিউটনের মতে, মহাকর্ষ হল দু’টি বস্তুর মধ্যে অদৃশ্য টানে। তাঁর তত্ত্বে তরঙ্গের অস্তিত্ব নেই। আইনস্টাইনের মতে, মহাকর্ষ কোনও টানাটানি নয়, স্রেফ স্পেসের কাঠামো বদল। তাই বস্তু নড়াচড়া করলে কাঠামো কাঁপবেই। নিউটন মহাকর্ষ-তরঙ্গের অস্তিত্ব কল্পনা করতে না পারলেও আইনস্টাইন পেরেছিলেন।


   প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’তৈরির স্লোগান দিচ্ছেন। বর্তমানে ভারতের কোনো রাজ্যই এখনো পর্যন্ত ডিজিট্যাল রাজ্যের তকমা পাওয়ার মতো প্রযুক্তিগত উন্নতি ঘটাতে পারেনি। তবে ভারতের প্রথম ডিজিট্যাল রাজ্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল কেরল রাজ্য।
ভারতের প্রথম ডিজিট্যাল রাজ্য কেরল, তার কারণ-


কেরল রাজ্যের মোট জনসংখ্যা ৩.৩ কোটি। তার মধ্যে ৩.১ কোটি মানুষ মোবাইল ব্যবহার করে। প্রায় সকলেই মোবাইল ব্যবহার করে। এছাড়া কেরলে স্মার্ট ফোনের সংখ্যাও ক্রমশ বাড়ছে।

২। ইন্টারনেটের ব্যবহার:


ভারতবর্ষের মধ্যে কেরলেই একমাত্র রাজ্য যেখানে ২০ শতাংশ বাড়িতে ব্রডব্যান্ড পরিষেবা রয়েছে। ১৫ শতাংশ পরিবার মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। এছাড়া কেরল প্রথম রাজ্য হিসেবে কেন্দ্রের ন্যাশনাল অপটিক ফাইবার প্রজেক্ট সফলভাবে রূপায়ণ করেছে। এর ফলে কেরলের প্রত্যেকটি গ্রাম পঞ্চায়েতে ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে হাইস্পিড ইন্টারনেট পরিষেবা রয়েছে।

৩। অক্ষয় সেন্টার:


কেরলের প্রায় ২,৩০০ টির বেশি অক্ষয় সেন্টার রয়েছে। এখানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিদ্যুতের বিল, জলের বিল, আধার কার্ড ও প্যান কার্ড ইস্যু করা  যায়।

৪। কম্পিউটার শিক্ষা:


কেরল সরকার বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষায় তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষা আবশ্যিক করে দিয়েছে। কেরলের শিক্ষা দপ্তরের লক্ষ্যমাত্রা হল প্রতি বছর ৪ লক্ষ স্কুল ছাত্রছাত্রীকে কম্পিউটার শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা। বর্তমানে এরাজ্যে ৩৯ লক্ষ ছাত্রছাত্রীর কম্পিউটার ডিগ্রী রয়েছে।

৫। সরকারি অফিসে কাগজের ব্যবহার বন্ধ:


কেরলের বেশিরভাগ সরকারি অফিসে কাগজের ব্যবহার প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। সমস্ত কাজ এই কম্পিউটারে হয়। কাগজের ব্যবহার যতটা সম্ভব কমিয়ে ফেলা হয়েছে। রাজ্যের ৩,০০০-এর বেশি সরকারি অফিসের পুরোটাই কম্পিউটারাইজ।

  • বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতের
    মার্চ বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতের ৮ মার্চ স্বরাষ্ট্র দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী কিরণ রিজজু জানান, কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সঙ্গে স্থলবাণিজ্য বাড়াতে দ্রুত কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চলেছে। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে স্থলবাণিজ্য বাড়াতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও শেখ হাসিনার মধ্যে একাধিকবার কথা হয়েছে। ঠিক হয়েছে, ত্রিপুরার আখাউড়ার মতো পশ্চিমবঙ্গের পেট্রাপোল ও… Read more: বাংলাদেশ-মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ভারতের
  • উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০
    উত্তর-পূর্ব ভারতে ‘হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০ উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০ : ৯ ফেব্রুয়ারি গুয়াহাটিতে কেন্দ্রীয় ন্যাচারাল গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান উত্তর-পূর্ব ভারতের জন্য ‘হাইড্রোকার্বন-ভিশন ২০৩০’-এর উন্মোচন করলেন। ২০৩০ সালের মধ্যে তেল ও গ্যাসের উৎপাদন দ্বিগুণ করতে, পরিচ্ছন্ন জ্বালানি তৈরি, কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি এবং প্রতিবেশি দেশ গুলিকে সহায়তার জন্য এই ভিশন প্রচলন করা হয়েছে।… Read more: উত্তর-পূর্ব ভারতে হাইড্রোকার্বন ভিশন ২০৩০
  • ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলা
    ফেব্রুয়ারি ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলা ১-১৫ ফেব্রুয়ারি হরিয়ানার ফরিদাবাদের সুরাজ কুন্দে ৩০তম ‘আন্তর্জাতিক কারুশিল্প মেলা’আয়োজিত হল। হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খাট্টার এই মেলার উদ্বোধন করলেন। বর্তমানে সুরাজকুন্দের এই কারুশিল্প মেলা বিশ্বের মধ্যে বৃহত্তম এবং অন্যতম আধুনিক কারুশিল্প মেলা। ভারতের সমস্ত রাজ্যসহ বিশ্বের প্রায় ২০ টি দেশ এই মেলায় অংশগ্রহণ করেছিল। ভারতীয় ঐতিহ্যমন্ডিত… Read more: ৩০ তম সুরাজকুন্দ আন্তর্জাতিক কারু শিল্প মেলা
  • ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে তৈরি হচ্ছে ‘সীমান্ত হাট’
    ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী : ৬ জানুয়ারি নতুন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে ‘সীমান্ত হাট’ তৈরি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হল। দুই দেশের সীমান্তবর্তী প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষদের ব্যাবসায়িক লেনদেন তথা কেনাবেচার সুযোগ করে দিতে ২০১০ সালে এই কর্মসূচি প্রথম ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সমঝোতাপত্র অনুযায়ী মেঘালয়ে কয়েকটি সীমান্ত হাট গড়ে তোলা হয়। স্থির করা… Read more: ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে তৈরি হচ্ছে ‘সীমান্ত হাট’
  • আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজা
    আমাদের শান্তিনিকেতন সৌম্যদীপ রুজ আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজাঃ দিনটি ছিল ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩। সেদিন হঠাৎই সোশ্যাল মিডিয়ার এক ঝড় বইতে দেখলাম। যদিও এ ঝড় কিন্তু মোটেই বিনাশকারী নয়, বরং মনোমুগ্ধকর, আপামর ভারতবাসীর গর্ব। আমাদের প্রাণের শান্তিনিকেতনে World Heritage Site ঘোষণা করেছে  UNISCO। আর গুরুদেবের প্রাণাধিক প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় আজ হয়েছে বিশ্বের প্রথম Living Heritage ইউনিভারর্সিটি।সে… Read more: আমাদের শান্তিনিকেতন এবং গনেশ পূজা

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top